dropicon

আমাদের স্বেচ্ছাসেবী কাজের গল্প গুলি

শোণিত পরিবারের রক্তযোদ্ধা


করোনা কালীন সময়ে যে সকল রক্তযোদ্ধা সকল বাধা বিপত্তি উপেক্ষা করে, নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মানবতার স্বার্থে রক্ত দান করেছেন, তাদের জানাই আন্তরিক সম্মান এবং শ্রদ্ধা।

প্রতিদিনই মা দিবস


করোনা ভাইরাস এর কারণে যেন আমাদের সবার জীবন থমকে গিয়েছে, এক মাস ধরে সকলেই আতঙ্কিত এবং গৃহবন্দী। এই পরীক্ষার সময়ে পরিবারের বন্ধন কে দৃঢ় করার জন্য এবং ঘরে ঘরে প্রতিটি “মা” দের অন্তহীন প্রয়াসকে উদযাপন করার জন্য শোণিত পরিবারের এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। সকল মা দের প্রতি গভীর ভাবে শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।

মানুষ মানুষের জন্য


হতদরিদ্র ও অসহায় মানুষদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ কর্মসূচী, রক্তদান বিষয়ক সচেতনতা মুলক সেমিনার আয়োজন এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এ সচেতনতা প্রচার

রক্ত দানের উপকারিতা

নষ্ট হওয়া জিনিষটা যদি অন্য কারো উপকারে লেগে যায় , তবে ক্ষতি কি তাকে দিতে? প্রতি চার মাস পর আপনার রক্ত তো এমনিতেই নষ্ট হয়ে যাবে। তার চেয়ে ভাল না ? নষ্ট না করে অন্যের যেন উপকারে আসে তার ব্যবস্থা করে দেই? আসুন এগিয়ে আসি।

কে রক্ত দিতে পারে?

  •      রক্ত দাতাদের ১৮ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে থাকা উচিত
  •      কমপক্ষে ৪৮ কেজি ওজন করে এবং পূর্ববর্তী ১২ সপ্তাহের মধ্যে (পুরুষদের জন্যে) রক্ত দান করেননি
  •      যারা নির্দিষ্ট কোন চিকিৎসায়ে আছেন বা নির্দিষ্ট কোন ওষুধ গ্রহন করছেন, তাদের রক্ত দেয়ার অনুমতি নেই
  •      যারা তাদের যৌন আচরণ এর কারনে সংক্রমণের ঝুঁকি তে থাকেন, তাদের রক্ত দেয়ার অনুমতি নেই

রক্ত দানে আমি কি পেতে পারি?

রক্ত স্বেচ্ছায়ে দান করা হয়, বিনামূল্যে এবং কোন পুরস্কার বা ফী ছাড়াই। একজন মানুষের প্রতি ভালবাসা হিসেবে রক্ত দান করা হয়, জীবনের এই উপহার এর প্রতিদান হিসেবে কিছুই প্রত্যাশা করা উচিত নয়।
Chronic Disease এর ক্ষেত্রে একজন রক্তদাতা যখন নিয়ম মেনে একই রোগীকে বার বার রক্ত দান করে, তখন রোগী ও রক্তদাতার মধ্যে একটা ভালোবাসার মধুর সম্পর্ক গড়ে উঠে। এই আনন্দ অনুভূতি কেবল একজন Regular রক্তদাতাই পেতে পারে।